Posts

Showing posts from May, 2023

Mohun Bagan have scouted Connor Metcalfe, but it's one for the Future

Image
Every successful team in world football has a backbone in the team, the number 6. Mohun Bagan is not an exception either as they have a certain Carl McHugh in their ranks, but McHugh is now in the final year of his deal, and signing an extension is unlikely as of now. Mohun Bagan is scouting multiple players whom they can sign in the future years and a certain Aussie Connor Metcalfe have caught their eye. Connor recently moved to German second division side St. Pauli and performed pretty well for them. It is said, signing Connor now is not feasible financially for the club and Connor has a chance to help his team to gain promotion to Bundesliga, so he is not interested in moving clubs yet. But that is not stop Mohun Bagan from scouting him, who have a certain "Mission Asia 2028" planned, and they want to go big in the future transfer windows. Signing former ACL winner Brandon Hamil was the start of the project, and now they have made the addition of a world class

"অতি দর্পে হতা লঙ্কা" এবং, ইষ্টবেঙ্গল

Image
ছোটবেলায় স্কুলে থাকার সময় সংস্কৃত আমরা সকলেই পড়েছি।  চাণক্য লিখে গেছিলেন "অতি দর্পে হতা লঙ্কা"! আশাকরি স্লোকটার সাথে কম বেশি সবারই পরিচয় আছে। এই স্লোকটার মানেটাও সবাই জানেন। রাবণের কোন কিছুর অভাব ছিল না। কিন্তু অন্য অনেক কিছুর মতোই অহংকার টাও একটু বেশিই ছিল রাবণের; শেষমেষ সেই অহংকারটাই রাবণের পতনের কারণ হয়। বছর পাঁচেক আগে আমাদের পড়শী ক্লাব ইস্টবেঙ্গল এ আসে কোয়েস নামক এক ইনভেস্টর সংস্থা। রমরমিয়ে শুরু হয় ইস্টবেঙ্গল এর দল গঠন। নতুন ইনভেস্টার এসে ক্লাবে পরিকাঠামো গড়ে তুলতে ইনভেস্ট করে। আই লীগে থাকাকালীনই জনি একোষ্টার মতো বিদেশী বা অথবা আলেহন্দ্র মেলেন্দেজ গার্সিয়া এর মত কোচ এনে তারা তাদের মনোভাবটা পরিষ্কার করে। বেশ বড় অঙ্কের চুক্তি বেঙ্গলি ইনভেস্ট করে এবং স্বাভাবিক ভাবেই ইস্টবেঙ্গল ফ্যানেরা খুশি ছিলো, তারা ভেবেছিল তাদের ক্লাব শেষমেশ একটা ভালো হাতে পড়েছে! ইস্টবেঙ্গল ফ্যানদের খুশির অনেক কারণ ছিল।প্রথম মরসুমে মালয়েশিয়ার মত দেশে ট্রেনিং, বা কোয়ালিটি বিদেশীদের আনা, সাথে কোচকে পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া; এ জিনিস কলকাতা ময়দান খুবই কম বার দেখেছে! ঘটনাচক্রে এই সময

Trophy Cabinet of Mohun Bagan: Updated List

Image
Mohun Bagan is by far the Most successful Indian Football Club , winning multiple titles throughout the years. Here, we will try to put together a list of all the trophies Mohun Bagan have won, and, we will update it whenever Mohun Bagan wins a new Trophy. Data till 2017 was updated by the Mohun Bagan Facebook Page ; we have added the new trophies in the list which Mohun Bagan have won post 2017. As of May, 2023; Mohun Bagan have won 256 Trophies. Here is the Updated List: IFA Shield (22) - 1911, 1947, 1948, 1952, 1954, 1956, 1960, 1961, 1962, 1967, 1969, 1976, 1977, 1978, 1979, 1981, 1982, 1987,  1989, 1998, 1999, 2003 Super Cup (2) - 2006-07, 2008-09 NFL/I League (5) - 1997-98, 1999-00, 2001-02, 2014-15, 2019-20 Federation Cup (14) - 1978, 1980, 1981, 1982, 1986, 1987, 1992, 1993, 1994, 1998, 2001, 2006, 2008, 2015-16 Hero ISL Play-Off (1) - 2022-23 Calcutta Football League (30) - 1939, 1943, 1944, 19

Exclusive: Mohun Bagan have identified Aiden O'Neill to reinforce the Midfield, but player is 'Not Convinced' yet.

Image
As Joni Kauko's return date is yet to be known, Mohun Bagan is in search for a midifielder from foreign leagues. Management is looking for a profile who can play the Kauko role short term and eventually replace Carl McHugh in the squad. It seems Mohun Bagan have found a perfect profile for that role as they have held initial discussions with the agents of Aiden O'Neill. O'Neill had started his professional career for then English Premiere League side Burnley, where he made his debut against Liverpool in 2016. He couldn't make a name in EPL but he has plenty of experience in English league as he played two seasons for Oldham and Fleetwood Town. In 2018 he moved to A-League on loan, where he joined Central Coast Mariners(current club for Jason Cummings) and later joined the current A-League champions Melbourne City, where he has thrived in a midifield role. This season he helped Melbourne to win their 3rd title, where he has played 26 games scoring 4 time

Mohun Bagan have reached Verbal agreement with Jason Cummings

Image
Mohun Bagan looks like to have won the race for Jason Cummings. As per reliable sources the Mohun Bagan management have chased the signature of the Australian worldcupper for past 2 years. As we exclusively broke the news of Jason Cummings interest on 4th of April last month in our Facebook page; quickly the news was confirmed by xtratime Bangla and other reliable journalists.   It was widely reported Mohun Bagan has reached advanced talks with Cummings on 10th of April but still the deal was pending as Jason was focusing on his ongoing season with Central coast Mariners. After chasing the signature for almost 2 months,it can be said Mohun Bagan has verbaly agreed the deal with Cummings, but the player is yet to sign the contract. Jason has helped Central coast mariners to reach their first Australian League play-off this season scoring 16 goals in the league, and he has already scored in the first leg semi final against Adelaide United to help his team winning

The Man, The Myth, The Legend: SANDIP MOIRA

Image
The Legends of the man, Sandip Moira Photo: Sayan Misra From our  twitter handle, we often post threads on ex and current players and sometimes about our transfer targets and other things; but today's thread is a little special and personal for me. People who follow our facebook page 'I proudly hate east bengal '; they mainly followed us for our Content, where we used to post some cartoons and memes, which sometimes even some East Bengal fans used to appreciate. Sandip Moira was the man behind this. I will try to attach few meme's for reference!  Now, if you've watched these memes, i am pretty sure, atleast few of them are very familiar to you; you must've watched those on facebook few years earlier. These are made by Moira'da...  The talented man was a Mohun Bagan fan; many called him 'N

Dr. Talimeren Ao, a Mohun Bagan Legend!

Image
Do you remember Dr. Talimeren Ao? Dr. T Ao is famously known as the first captain of Independent India's football team. But, do you know, Dr Ao was a key figure of the Mohun Bagan team that time?  Born in 1918 in Kohima, Nagaland, Talimeren Ao started his career at Maharana Club. Maharana Club was one of the most successful club on Assam that time. Dr Ao joined Mohun Bagan from Maharana Club in 1943 following the footsteps of Sarat Das. Sarat Das served Mohun Bagan as captain for few years. Dr Ao was a striker in the initial stages of his carrier, but in Mohun Bagan, he played as a defender.Gostha Paul was famously known as the 'Great wall of China', but do you know, when Dr. Ao was playing for Mohun Bagan,they had a 3 man defence, and the trio was known as the same. Yes, Dr Ao, was deployed as a Centre-Half, and along with two backs (rn we call them side backs), the trio formed a formidable defence and were known as the 'Great Wall of China'. Dr Ao was made the Moh

আর্কাইভঃ প্রীতম কোটাল, এক মোহনবাগানীর গল্প

Image
২০শে নভেম্বর, ২০২০ ধরুন আপনি একজন বাঙ্গালী আর সাথে ফুটবল ফ্যান। ছোটো থেকেই লাঞ্চে ভাত-মাছ, সোম-শনি স্কুল, রবিবারে সকালে টিভির পর্দায় কার্টুন আর মোহনবাগান আপনার প্রাত্যহিক রুটিন-ই হয়ে যাওয়া উচিত। আর ফুটবল ফ্যান মানে ছোটোবেলায় হয়তো কখনোবা ভেবেছেন, একদিন আমিও প্রিয় দলের জার্সি গায়ে মাঠে নামবো, দলকে জেতাবো।  তবে এটা আমাদের অধিকাংশের কাছেই ভাবনা হয়ে থাকলেও কয়েকজনের তাগিদ তাদের স্বপ্ন টা কে বাস্তবায়িত করে।  প্রীতম কোটাল! ছোটো থেকেই মোহনবাগান সমর্থক, সেকথা নিজে বেশ কয়েকবার ইন্টারভিউ-তে বলেছেনও। প্রীতমের বাড়ির দেওয়ালে সবুজ মেরুন স্কার্ফ শোভা পেতো আমাদের সাধারন সমর্থকদের মতোই। প্রোফেশনাল কেরিয়ারে প্রতিষ্ঠা পাওয়াও মোহনবাগানে খেলেই। প্রতিশ্রুতিমান বাঙ্গালী রাইট ব্যাক থেকে দেশের হয়ে ওই পজিশনে এক নম্বর হয়ে ওঠার পথে প্রীতম মোহনবাগানের হয়ে জিতেছিলেন ১টা আইলীগ আর ফেড কাপ।  তারপর কেরিয়ারে মধ্যগগনে প্রীতম অন্য অনেক প্রথম সারির ভারতীয় ফুটবলারের মতোই আইলীগ ছেড়ে চলে যান আইএসএল-এ। ছিন্ন হয় প্রীতমের সাথে মোহনবাগানের সম্পর্ক-ও।  এর প্রায় ২-৩ বছর পর আজ মোহনবাগান স্বমহিমায় নিজেদের যাত্রা

আর্কাইভ থেকে: আলেহান্দ্রো ও ভারতীয় ফুটবল

Image
১০ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আলেহান্দ্রো মেনেন্দেস গার্সিয়া, ইস্টবেঙ্গল সমর্থকেরা আদর করে ডাকেন আলে স্যার বলে। আর রাইভাল ক্লাব হওয়ার দরুন আমরাও মক করি ওনাকে আলে ষাঁড় বলে।  কিন্তু নিরপেক্ষ দিক থেকে দেখতে গেলে স্পেনের এই ভদ্রলোকের মাপের কোচ ভারতীয় ফুটবলে খুব কম এসেছেন। একটা দলকে একটা কর্পোরেট সংস্থা পেশাদারিত্ব'র সাথে পরিচালনা করলে কী হতে পারে তা কোয়েস দেখিয়ে দিয়েছিল গতবছর। ভারতীয় ফুটবলে সদ্য বিশ্বকাপ খেলা কোনো ফুটবলার আসতে পারেন, এটা যখন সবার ধারনার বাইরে ছিলো তখন কোয়েসের হাত ধরে এসেছিলেন জনি অ্যাকোস্টা।  আর কোচ হিসেবে এতো বড়ো মাপের কেউ ভারতীয় ফুটবলে আসবেন সেটা কেউ কক্ষনোও কল্পনা'ও করেনি। কিন্তু রিয়াল মাদ্রিদের ইউথ সিস্টেমে কাজ করার পর রিয়াল মাদ্রিদ বি ( Castilla) দলের হেড কোচ হয়ে কাজ করা এই ভদ্রলোককে ভারতীয় ফুটবলে এনে চমক দেন কোয়েস কর্তারা। ভদ্রলোক ভারতীয় ফুটবলে কতটা মানিয়ে নেবেন তা নিয়ে যখন সন্দেহ ছিলো, তখন সেই দলের'ই ফিটনেসে অসম্ভব উন্নতি ঘটিয়ে মানের দিক থেকে একটা মিডিওকার দলকে এই আলেহান্দ্রো শেষ ল্যাপ অবধি রেখেছিলেন আই লীগ জেতার দৌড়ে। মাত্র এক পয়েন্ট'এর

আর্কাইভ থেকে: কোভিড ও মোহনবাগান

Image
২৯শে জুলাই, ২০২০ শেষ প্রায় ৫মাস ধরে আমরা ঘরবন্দী। দৈনন্দিন কাজের পর ফ্রাস্ট্রেশান আসাটা স্বাভাবিক। ফ্রাস্ট্রেশান থেকে অনেক ক্ষেত্রে ডিপ্রেশান'ও আসে। আর ডিপ্রেসান যে কতটা ভয়াবহ আকার নিতে পারে তা সাম্প্রতিক অতীতে বারংবার দেখা গেছে। তবে আমাদের একটা ফুটবল খেলা আছে, যেটা নিমেষে সব ডিপ্রেশান কে উধাও করে দেয়। সারাদিনের busy schedule এর পরে একটা টানটান ৯০' এর ফুটবল ম্যাচ, প্রিয় দলের জয়, মনটা কে এক মুহুর্তে ফুরফুরে করে দেয়। মাঝেমাঝেই ভাবি, ফুটবল টা না থাকলে হতোটা কি!  তা, এই ফুটবল খেলাটাই যে exist করে, সেটা জানতামই না মোহনবাগান না থাকলে। আমার পরিবার সূত্রে আমিও মোহনবাগানী, ব্যাপারটা মোটেও এরম নয়। ছোটো থেকেই প্রিয় খেলা ক্রিকেট, আর দৈনন্দিন রুটিন ছিলো খবরের কাগজের খেলার পাতাটা আগে পড়া।ছোটোবেলায় ক্রিকেটের খবর পড়তে পড়তে ব্যারেটো, সংগ্রাম, বাইচুং দের নাম শুনে কবে যে মোহনবাগানের ফ্যান হয়ে গেছিলাম , এখন আর মনে পড়েনা। তারপর থেকে আসতে আসতে ক্রিকেট আর মোহনবাগান ছাড়া কিছুই মাথায় ঢুকতো না সেভাবে। কখনো কাগজে পড়ে , কখনো বা কলকাতা টিভি বা জি টিভি তে খেলা দেখে মোহনবাগানের সাথে আসতে আস

আর্কাইভ থেকে; শেখ সাহিল: The Next Superstar?

Image
২৮শে এপ্রিল, ২০২০ ১৯-২০ সিজনের টীম তখন সবে তৈরী হচ্ছে, কিবু ভিকুনা হেড কোচ হিসেবে এসেছেন। টীমের প্রত্যেকটা পজিশনেই আই লীগ মানের ভালো প্লেয়ার রিক্রুট করা হয়েছে, কিন্তু ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডে একমাত্র ফ্র্যান গঞ্জালেস ছাড়া ভরসা জোগানোর কেউ নেই!  নাহ, নেই বলা ভুল, ওই পজিশনে গঞ্জাদার একমাত্র ব্যাক আপ শিলটন ডি সিলভা। তাই মরসুমের শুরুতে কিছুটা চিন্তা হচ্ছিলো বইকি।  সেই সময়ই কিবুদার হাত ধরে ট্রায়ালে সিনিয়র টীমে সুযোগ পেলো জি বাংলা লীগে অসাধারন খেলা চার ইয়ং ফুটবলার। তার মধ্যেই একজন, সেন্ট্রাল ব্যাকে ভরসা জোগানো শেখ সাহিল।  এরপর মরসুমের প্রথম ম্যাচ, ডুরান্ডে মোহামেডানের বিরুদ্ধে। অনেক চেনা তারকার ভিড়ে টীম লিস্টে একটাই অচেনা নাম, শেখ সাহিল। ম্যাচ শুরু হতে আরেকটু চমকে যাওয়ার পালা, সাহিল সেন্ট্রাল ব্যাকে না, বরং খেলছেন ডিফেন্সিভ মিডিও হিসেবে! এরপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি সাহিলকে। ওই ম্যাচেই মোহনবাগান ঝলক দেখিয়েছিলো, কিবুর হাতে পড়ে কেমন ফুটবল তারা এই সিজনে উপহার দিতে চলেছে। সাথে বছর ১৮র একটা ছেলেও কিবুর জহুরীর চোখের প্রমান দিয়েছিলো মাঝমাঠে তার পাসিং এক্যুরেসি এবং খেলার টেম্পো কন্ট্রোলের ক্ষমতা

Archive থেকে: কিবু ভিকুনা, এক রাজার রাজ্য জয়ের গল্প

Image
৩রা মে, ২০২০: সময়টা আগের বছরের মে মাস। আগের সিজনে জঘন্য পারফরমেন্স, যা মোটেও মোহনবাগান সুলভ নয়! তাই কর্তাদের চ্যালেঞ্জ ছিলো এবারে একটা স্বপ্নের সিজন উপহার দেওয়ার। ২০১৪-১৫র আই লীগ জেতা মরসুম থেকে ২০১৭-১৮য় শঙ্করলালের হাত ধরে লীগে অবিশ্বাস্য প্রত্যাবর্তনে প্রায় লীগ জিতে ফেলা! ২০১৮-১৯ সিজনটায় অনেক স্বপ্ন নিয়ে শুরু করেও রীতিমত মুখ থুবড়ে পড়া, আর পড়শী ক্লাবে স্প্যানিশ জামানার শুরু.. এতো কিছুর পরে ২০১৯-২০তে কর্তাদের ভালো কিছু উপহার দিতেই হতো। গতবছরে এপ্রিল-মে থেকেই গুঞ্জন চলছিলো, বাগানে এবার আবার বিদেশী কোচ আসবে। কেউ করিম চাচা বা কেউ অ্যাশলে ওয়েস্টউড বা কেউ আবার কাশ্মীরের রবার্টসনের নাম ভাসাচ্ছিলেন। এমন সময়ই ১১মে অফিশিয়াল সাইটে ঘোষনা হলো, মোহনবাগানের নতুন কোচ পোলিশ লিগের পরিচিত মুখ জোসে অ্যান্তোনিও ভিকুনা ওচান্দ্রেনা ওরফে কিবু ভিকুনা। অর্থাৎ বাগানে স্প্যানিশ যুগের সূচনা। কিবু ভিকুনা নামটা তখন এক্কেবারে অপিরিচিত, একমাত্র ইন্টারনেট-ই সম্বল কিছু জানার জন্য। সেই ইন্টারনেটেই বায়ো দেখলাম, ভদ্রলোক লা লীগার ক্লাব ওসাসুনার ইউথ টীমে বেশ কিছুদিন ছিলেন, তারপর থেকে অধিকাংশ ক্লাবেই

এটিকেএমবি: এটাই কি আমার কাছে মোহনবাগান?

Image
  প্রথমেই বলে দিই, মতামত আমার একান্তই ব্যক্তিগত; কাউকে কিছু চাপিয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে এই পোস্ট নয়। ২০২০ সালে যেদিন মার্জারটা অ্যানাউন্স হয়েছিলো, সেদিন খুব খারাপ লেগেছিলো। প্রথম ১-২ দিন মার্জারটা কে মানতেই পারিনি; কিন্তু ঠান্ডা মাথায় ভেবেছিলাম এটিকে এবং সঞ্জীব গোয়েঙ্কার মতো একজন ক্লাবে এলে মোহনবাগানের জন্য ভালো কি কি হতে পারে! ভেবে দেখেছিলাম খারাপের থেকে ভালোর সংখ্যাটা অনেক বেশি, আর তাই তখন থেকেই মনকে মানানোর লড়াই শুরু করেছিলাম। মেনে নিয়েছলাম এটিকেএমবি'ই মোহনবাগান। প্রথম প্রথম এটিকে মোহনবাগান সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক বিতর্ক তৈরি করেছিলো। সেগুলো নিয়ে ক্রমাগত লড়াই চলেছে ওদের পেজগুলোয় গিয়ে ( যেখানে এই গ্রুপের একটা বড়ো অবদান ছিলো)। লড়াই করে #JoyMohunBagan হ্যাশট্যাগ চালু করা থেকে সবুজ মেরুন জার্সি উন্মোচন; কেরালা লোটাদের হারানো থেকে জেএফসি'র কাছে পয়েন্ট ড্রপ করা; সবকিছুতেই সেলিব্রেট করেছিলাম দলটাকে মোহনবাগান ভেবে। কিন্তু উৎসব পারেখের মতো কিছু চু তিয়া আর ম্যানেজমেন্টের বেশ কিছু সিদ্ধান্ত ( কালো জার্সি) আমার নিজের সিদ্ধান্ত বদলে দিয়েছিলো। খেলা চালুর আগে থেকেই ট্যুইটারে ন